যমুনা টিভির উপস্থাপিকা নিকোল সর্বপ্রথম হাসনাত আব্দুল্লাহকে ১৫ আগষ্ট লুঙ্গি ডেন্স নিয়ে বিতর্কিত করার চেষ্টা করে। তারপর, সেপ্টেম্বরে সুক্ষ ব্রেনের গোপন র এজেন্ট বাংলাদেশ গ্রেট শয়তান প্রপাগাণ্ডার মিশিন খালেদ মহিউদ্দিন ও মাসুদ কামাল ও নিকোলা বন্যাত্বদের ত্রান সামগ্রী বিতরণ ও অর্থের হিসাব নিয়ে আবারও সবাইকে বাদ দিয়ে ঐ হাসনাত আব্দুল্লাহকেই বিতর্কিত করার চেষ্টা করে। তারপর সবাইকে বাদ দিলে গায়ক মাকসুদ হাসনাত আব্দুল্লাহকেই রাজপথে গলায় ফাঁসি দিয়ে ঝুলিয়ে মারবে হুমকি দিয়ে স্টেটস দেয় । এরপর অমি রহমান পিয়াল বললো তাকে পল্টন ময়দানে ওপেন সুট করে মারা হবে। এরপর হাসনাত আব্দুল্লাহ যখন সেনাপ্রধান ওয়াকারের চতুরতা ফাঁস করে দিলো তখন তার জীবনের ঝুঁকি আরো কয়েকগুন বৃদ্ধি পেল।
এরপর ইতর জিল্লুর রহমান হাসনাত আব্দুল্লাহকে বিতর্কিত করার জন্য হাসপাতালের বিল দেওয়া নিয়ে মিথ্যা ভিডিও বানিয়ে অপ্রচার করে। এরপরে, ডি এফ আই এর দালাল মুন্জুরুল আলম পান্না মিথ্যা বলে বিতর্কিত করার চেষ্টা করেছে। এরপর ৭১ টিভির নবনীতা, বাংলা টিউবউনের নুরুজ্জামান লাবু, এখন টিভির তুষার আবদুল্লাহ, মাহমুদ রাকিব এরা নিয়মিত বিভিন্ন এঙ্গেলে ছাত্র সমন্বয় ও হাসনাত আব্দুল্লাহর বিরুদ্ধে কথা বলছে।
এরপর র এজেন্ট রুমিন ফারহানা, গোলাম মওলাা রনি, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিব, নাসিম, এরাও ঐ হাসনাত আব্দুল্লাহ বিরুদ্ধেই সরাসরি সমালোচনা করে।
হাসিনার ফুফাতো ভাই শেখ হেলালের জামাই আরেক শয়তান আন্দালিব রহমান পার্থ, তার কথা শুনলেই বুঝতে পারবেন সে কোন লেভেলের শয়তান এবং কোন লাইন থেকে কথা বলে। হাসিনার আরেক ফুফাতো ভাই শেখ সেলিমের জামাই ববি হাজ্জাল। ভারতীয় প্রপাগাণ্ডা টিমের সক্রিয় সদস্য ড.জাহিদুর রহমান, এছাড়াও সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী,, আসিফ নজরুল, কালবেলার সন্তোষ শর্মা, প্রথম আলোর, ডেইলি স্টার, সময় টিভি, চ্যানেল আই, দিপ্ত টিভির এস এম আকাশ, বিএনপির নিলোফার চৌধুরী মুনি, ৭১ টিভি, জনকণ্ঠ পত্রিকা, মাছরাঙা টিভির উপস্থাপক রেজুয়ানুল রানা। এরা সব সময় কোন না কোন ভাবে ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্রদের দলকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে।!!
পিনাকী ভট্টাচার্যের ফেসবুক পোস্ট থেকে নেয়া