Dr. Neem on Daraz
Victory Day

সাবমেরিন থেকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার


আগামী নিউজ | আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশিত: অক্টোবর ২১, ২০২১, ০৬:০৯ পিএম
সাবমেরিন থেকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার

ফাইল ছবি

ঢাকাঃ সাবমেরিন থেকে নতুন ধরনের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা সফল হয়েছে বলে দাবি করেছে উত্তর কোরিয়া। মঙ্গলবার দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ জানায়, এই ক্ষেপণাস্ত্রের উন্নত নিয়ন্ত্রণ নির্দেশিকা প্রযুক্তি আছে যা এটিকে শনাক্ত করা কঠিন করে দিবে।  

কয়েক সপ্তাহ ধরে উত্তর কোরিয়া বেশকিছু অস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে। দেশটি বলছে, তাদের পরীক্ষা চালানো অস্ত্রগুলি হাপারসনিক (শব্দের গতিবেগের চেয়ে পাঁচগুণ গতিসম্পন্ন) এবং দূরপাল্লার। ব্যালিস্টিক মিসাইল ক্রুজ মিসাইলের চেয়ে হুমকিজনক বিবেচনা করা হয়। কারণ এটির ধারণক্ষমতা বেশি, দ্রুতগতি সম্পন্ন এবং দূরপাল্লার। যদিও দেশটির উপর জাতিসংঘের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা চালানোর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। খবর বিবিসি অনলাইনের।       

উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম বুধবার বলেছে, সর্বশেষ সংস্করণের এই মিসাইলের রয়েছে উন্নত নিয়ন্ত্রণ প্রযুক্তি যা এটিকে খুব দ্রুত চলতে সাহায্য করে। এটি ৪৫০ কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া এবং সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার উপরে উঠতে পারে।  এ ছাড়া এই ক্ষেপণাস্ত্র ছবি পাঠাতে পারে। ২০১৬ সালে যে সাবমেরিন থেকে মিসাইল পরীক্ষা চালানো হয়েছিল সেই একই সাবমেরিন থেকেই এই মিসাইলেরও পরীক্ষা চালানো হয়। তবে এই পরীক্ষা চালানোর সময় দেশটির শীর্ষ নেতা কিম জং উন উপস্থিত ছিলেন কিনা তা জানা যায়নি। 

মঙ্গলবার দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় সিনপো বন্দর থেকে একটি মিসাইল উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। সিনপোতে পিয়ংইয়ংয়ের সাবমেরিন ও ক্ষেপণাস্ত্রের সরঞ্জামাদি রাখা হয়। ক্ষেপণাস্ত্রটি পূব সাগরে আছড়ে পড়েছে, যা জাপান সাগর হিসেবেও  পরিচিত। 

এদিকে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা উত্তর কোরিয়ার এই ব্যালিস্টি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণকে ‘অত্যন্ত দুঃখজনক’ মন্তব্য করেছেন। সাবমেরিন থেকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার সাবমেরিন থেকে নতুন ধরনের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা সফল হয়েছে বলে দাবি করেছে উত্তর কোরিয়া।

মঙ্গলবার দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ জানায়, এই ক্ষেপণাস্ত্রের উন্নত নিয়ন্ত্রণ নির্দেশিকা প্রযুক্তি আছে যা এটিকে শনাক্ত করা কঠিন করে দিবে।  

কয়েক সপ্তাহ ধরে উত্তর কোরিয়া বেশকিছু অস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে। দেশটি বলছে, তাদের পরীক্ষা চালানো অস্ত্রগুলি হাপারসনিক (শব্দের গতিবেগের চেয়ে পাঁচগুণ গতিসম্পন্ন) এবং দূরপাল্লার। ব্যালিস্টিক মিসাইল ক্রুজ মিসাইলের চেয়ে হুমকিজনক বিবেচনা করা হয়। কারণ এটির ধারণক্ষমতা বেশি, দ্রুতগতি সম্পন্ন এবং দূরপাল্লার। যদিও দেশটির উপর জাতিসংঘের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা চালানোর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। খবর বিবিসি অনলাইনের।       

উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম বুধবার বলেছে, সর্বশেষ সংস্করণের এই মিসাইলের রয়েছে উন্নত নিয়ন্ত্রণ প্রযুক্তি যা এটিকে খুব দ্রুত চলতে সাহায্য করে। এটি ৪৫০ কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া এবং সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার উপরে উঠতে পারে।  এ ছাড়া এই ক্ষেপণাস্ত্র ছবি পাঠাতে পারে। ২০১৬ সালে যে সাবমেরিন থেকে মিসাইল পরীক্ষা চালানো হয়েছিল সেই একই সাবমেরিন থেকেই এই মিসাইলেরও পরীক্ষা চালানো হয়। তবে এই পরীক্ষা চালানোর সময় দেশটির শীর্ষ নেতা কিম জং উন উপস্থিত ছিলেন কিনা তা জানা যায়নি। 

মঙ্গলবার দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় সিনপো বন্দর থেকে একটি মিসাইল উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। সিনপোতে পিয়ংইয়ংয়ের সাবমেরিন ও ক্ষেপণাস্ত্রের সরঞ্জামাদি রাখা হয়। ক্ষেপণাস্ত্রটি পূব সাগরে আছড়ে পড়েছে, যা জাপান সাগর হিসেবেও  পরিচিত। 

এদিকে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা উত্তর কোরিয়ার এই ব্যালিস্টি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণকে ‘অত্যন্ত দুঃখজনক’ মন্তব্য করেছেন।

আগামীনিউজ/শরিফ 

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে