ঢাকা: এলার্জিজনিত সমস্যা নাই এমন মানুষ খোঁজেই পাওয়া যাবে না। এলার্জিজনিত রোগের লক্ষণ ও করণীয় এলার্জি বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষের কাছে এক অসহনীয় ব্যাধি। এলার্জি হাঁচি থেকে শুরু করে খাদ্য ও ওষুধের ভীষণ প্রতিক্রিয়া ও শ্বাস কষ্ট হতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে এলার্জি সামান্যতম অ’সুবিধা করে, আবার কারও ক্ষেত্রে জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে।
ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার করছেন? হঠাৎ করে হাঁচি এবং পরে শ্বাস কষ্ট অথবা ফুলের গন্ধ নিচ্ছেন বা গরুর মাংস, চিংড়ি, ইলিশ ও গরুর দুধ খেলেই শুরু হলো গা চুলকানি বা চামড়ায় লাল লাল চাকা হয়ে ফুলে ওঠা। এগুলো হলে আপনার এলার্জি আছে ধরে নিতে হবে।
মানব জীবনে এলার্জি কতটা ভয়ংকর সেটা ভুক্তভোগী যে সেই জানে। উপশমের জন্য কতজন কত কি না করেন। এবার প্রায় বিনা পয়সায় এলার্জিকে গুডবাই জানান আজীবনের জন্য।
যা করতে হবে আপনাকে –
এক. ১ কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন।
দুই. শুকনো নিম পাতা পাটায় পিষে গুড়ো করুন এবং সেই গুড়ো ভালো একটি কৌটায় ভরে রাখুন।
তিন.এবার ইসব গুলের ভুষি কিনুন। ১ চা চামচের তিন ভাগের এক ভাগ নিম পাতার গুড়া ও এক চা চামচ ভুষি ১ গ্লাস পানিতে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন।
চার. আধা ঘন্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়ুন।
পাঁচ. প্রতি দিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাত্রে শোয়ার আগে খেয়ে ফেলুন। ২১ দিন একটানা খেতে হবে।
কার্যকারীতা শুরু হতে ১ মাস লেগে যেতে পারে। ইনশাআল্লাহ ভালো হয়ে যাবে এবং এরপর থেকে এলার্জির জন্য যা যা খেতে পারতেন না যেমন- হাঁসের ডিম, বেগুন, গরু, চিংড়ি সহ অন্যান্য খাবার খেতে পারবেন।
উল্লেখ্য, নিরাপদ নিমের পণ্য পেতে ভিজিট করতে পারেন নিম অর্গানিক লি. এই সাইটে। গত ৪০ বছরের গবেষণা থেকে প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা নিমের পণ্য প্রাকৃতিক উপায়ে চাষকৃত উদ্ভিদ থেকে। এতে ব্যবহার করা হয় না কোন ক্ষতিকর রাসায়নিক উপাদান। ফলে এসব পণ্যের গুণগত মান থাকে অটুট ও কার্যকারিতায় প্রসিদ্ধ।
আগামী নিউজ/এমআর
