Dr. Neem on Daraz
Victory Day

সামনের দিনগুলো হতে পারে আরও ভয়াবহ!


আগামী নিউজ | নিউজ ডেস্ক প্রকাশিত: জুলাই ৩১, ২০২১, ১১:৪২ এএম
সামনের দিনগুলো হতে পারে আরও ভয়াবহ!

ঢাকাঃ জরুরি প্রয়োজন ও অর্থনৈতিক ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য রফতানিমুখী শিল্প-কারখানা খুলে দেয়া হলেও সেগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও ভাইরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করার বিষয়ে সরকারের একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ থাকা প্রয়োজন। কতদিন বিধিনিষেধ আরোপ করে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে এবং সে সময়ে জীবনযাত্রা কীভাবে চলবে, তা নির্ধারণ করে দেয়া উচিত। কিন্তু সেটি করা হয়নি। এ কারণে কঠোর বিধিনিষেধ শেষ পর্যন্ত আর কঠোর রাখা সম্ভব হয় না।’

তিনি আরও বলেন, মালিকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে শিল্পকারখানা খোলার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এবার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা দোকানপাট খোলার দাবি তুলছেন। পরিবহন মালিকরা গণপরিবহন বিধিনিষেধের আওতার বাইরে রাখতে চান। এভাবে অন্য সেক্টরগুলো দাবি জানাবে। সরকার একে একে সবকিছু খুলে দিলে তখন তো আর বিধিনিষেধ থাকবে না। সুতরাং জরুরি এবং একান্ত প্রয়োজন না হলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের সুপারিশ আমলে নিয়ে সরকারের পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত। একই সঙ্গে খুলে দেয়া শিল্পকারখানায় যাতে স্বাস্থ্যবিধি সঠিকভাবে মেনে চলা হয়, সেদিকে গুরুত্ব দিতে হবে’

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ বলেন, ‘টিকাকরণ করা গেলে সংক্রমণ কমে আসবে। কিন্তু বর্তমান বাস্তবতায় জোরালোভাবে টিকাদান কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব হয়নি। প্রতিদিন এক কোটি ডোজ টিকা দেয়ার সক্ষমতা স্বাস্থ্য বিভাগের রয়েছে। কিন্তু টিকার সেই পরিমাণ জোগান না থাকায় তা সম্ভব হচ্ছে না। এ পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ও মাস্ক ব্যবহারে গুরুত্ব দিতে হবে। কিন্তু মানুষের এতে চরম অনীহা রয়েছে। এতে করে সংক্রমণ বাড়ছে।’

তিনি বলেন, বিভিন্ন মহল থেকে দাবির পরিপ্রেক্ষিতে শিল্পকারখানা খুলে দেয়া হচ্ছে। এ অবস্থায় সবার প্রতি আহ্বান থাকবে, স্বাস্থ্যবিধি মানতে ও মাস্ক ব্যবহারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিন। না হলে পরিস্থিতি অত্যন্ত খারাপ হবে।

জরুরি প্রয়োজন ও অর্থনৈতিক ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য রফতানিমুখী শিল্প-কারখানা খুলে দেয়া হলেও সেগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও ভাইরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করার বিষয়ে সরকারের একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ থাকা প্রয়োজন। কতদিন বিধিনিষেধ আরোপ করে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে এবং সে সময়ে জীবনযাত্রা কীভাবে চলবে, তা নির্ধারণ করে দেয়া উচিত। কিন্তু সেটি করা হয়নি। এ কারণে কঠোর বিধিনিষেধ শেষ পর্যন্ত আর কঠোর রাখা সম্ভব হয় না।’

তিনি আরও বলেন, মালিকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে শিল্পকারখানা খোলার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এবার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা দোকানপাট খোলার দাবি তুলছেন। পরিবহন মালিকরা গণপরিবহন বিধিনিষেধের আওতার বাইরে রাখতে চান। এভাবে অন্য সেক্টরগুলো দাবি জানাবে। সরকার একে একে সবকিছু খুলে দিলে তখন তো আর বিধিনিষেধ থাকবে না। সুতরাং জরুরি এবং একান্ত প্রয়োজন না হলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের সুপারিশ আমলে নিয়ে সরকারের পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত। একই সঙ্গে খুলে দেয়া শিল্পকারখানায় যাতে স্বাস্থ্যবিধি সঠিকভাবে মেনে চলা হয়, সেদিকে গুরুত্ব দিতে হবে’

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ বলেন, ‘টিকাকরণ করা গেলে সংক্রমণ কমে আসবে। কিন্তু বর্তমান বাস্তবতায় জোরালোভাবে টিকাদান কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব হয়নি। প্রতিদিন এক কোটি ডোজ টিকা দেয়ার সক্ষমতা স্বাস্থ্য বিভাগের রয়েছে। কিন্তু টিকার সেই পরিমাণ জোগান না থাকায় তা সম্ভব হচ্ছে না। এ পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ও মাস্ক ব্যবহারে গুরুত্ব দিতে হবে। কিন্তু মানুষের এতে চরম অনীহা রয়েছে। এতে করে সংক্রমণ বাড়ছে।’

তিনি বলেন, বিভিন্ন মহল থেকে দাবির পরিপ্রেক্ষিতে শিল্পকারখানা খুলে দেয়া হচ্ছে। এ অবস্থায় সবার প্রতি আহ্বান থাকবে, স্বাস্থ্যবিধি মানতে ও মাস্ক ব্যবহারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিন। না হলে পরিস্থিতি অত্যন্ত খারাপ হবে।

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে