Dr. Neem on Daraz
Victory Day

ব্রি-৮৪ জাতের ধান স্বপ্ন দেখাচ্ছে কৃষকদের


আগামী নিউজ | কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি প্রকাশিত: মে ১১, ২০২০, ১১:১৫ এএম
ব্রি-৮৪ জাতের ধান স্বপ্ন দেখাচ্ছে কৃষকদের

ছবি সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জ: ব্রি-ধান চুরাশি চাষে আগ্রহী কিশোরগঞ্জের শতভাগ চাষি। স্বল্পমেয়াদে ঘরে তোলার নিশ্চয়তা থাকায় প্রোটিন, জিঙ্ক ও আয়রণ সমৃদ্ধ নতুন জাতের এই ধান সাড়া ফেলেছে চাষিদের মাঝে।

চাষিদের আগ্রহ দেখে কৃষি বিভাগও পুরো জেলায় নতুন জাতের ধানটির চাষ বাড়াতে নিয়েছে নানা উদ্যোগ।অকাল বন্যার আগেই ধান ঘরে তুলতে পারার জাত হিসেবে কৃষকরা এতদিন ব্রি-ধান ২৮ চাষ করে এসেছেন।

তবে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, এ জাতের চেয়ে আরো আগাম জাতের ব্রি-ধান চুরাশি তুলে দিয়েছে চাষিদের হাতে। যার ফলন বেশি ও পুষ্টি সমৃদ্ধ। আর হাওরের মতো নিচু জায়গায় ধানটি খুবই উপযোগী হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

মাত্র ১৩৭ দিনেই পেকে যায় ধান। যা এরইমধ্যে ঘরেও তুলেছেন চাষিরা। উৎপাদিত এই ধানের অর্ধেক রাখা হচ্ছে বীজের জন্য। যা আগামী বোরো মৌসুমে চাহিদা মেটাবে কৃষকের। তারা বলেন, কোন কিটনাশক দিতে হয়নি। ফলন ভালো। ব্রি-২৮ থেকে ৭/৮ মণ ধান বেশি হবে।

কৃষি বিভাগ বলছে, এ জাতে প্রতি হেক্টর জমিতে ছয় থেকে সাড়ে ছয় মেট্রিক টন ধান পাওয়া যায়। যা অন্য আগাম জাতের চেয়ে বেশি। রোগবালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণও অনেক কম।

এ প্রসঙ্গে পাকুন্দিয়া উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ হামিমুল হক সোহাগ বলেন, ৬টন ধান বীজ হিসেবে সংরক্ষণ করা হবে। বাকিটা খাবার হিসেবে ব্যবহার করবেন চাষিরা।

আগামীনিউজ/মিজান

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে