বন্যার প্রভাবে সবজির দাম ঊর্ধ্বমুখী

নিজস্ব প্রতিবেদক জুলাই ২৪, ২০২০, ১১:১৩ এএম
ছবি সংগৃহীত

ঢাকা: টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চলমান বন্যার অজুহাতে সব ধরনের সবজি বাড়তি দামে বিক্রি করতে দেখা গেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে সবজিভেদে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বাড়তি দাম রাখা হচ্ছে। 

শুক্রবার (২৪ জুলাই) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়ে বর্তমানে গাজর (দেশি ও আমদানি) ৮০ থেকে ৯০ টাকা, প্রতিকেজি ঝিঙা-চিচিঙ্গা, ধুন্দল ৪০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ও উস্তা ৬০ থেকে ৮০ টাকা, কচুর লতি ৫০ থেকে ৭০ টাকা, বেগুন ৫০ থেকে ৮০ টাকা, টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা, কাকরোল ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে। কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে বরবটি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, কচুর ছড়া ৬০ টাকা, ঢেঁড়স বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, পেঁপে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, মূলা ৪০ থেকে ৫০ টাকা, প্রতি হালি কলা ৩০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৩০ টাকা কেজি দরে।

কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে প্রতিকেজি কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি দরে। অপরিবর্তিত আছে আলু, লেবু, ধনিয়া পাতা, পুদিনা পাতার দাম।

আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে গরু ও খাসির মাংসের দাম। এসব বাজারে প্রতিকেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫৮০ টাকা, মহিষের মাংস ৫৮০ টাকা, খাসির মাংস ৭৮০ টাকা, প্রতিকেজি বকরির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭২০ টাকা কেজিদরে। এসব বাজারে প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে (মানভেদে) ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, প্রতিকেজি রসুন বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে, প্রতিকেজি আদা বিক্রি হচ্ছে (মানভেদে) ১২০ থেকে ১৩০ টাকা কেজিদরে। খোলা সয়াবিন (লাল) বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৯৫ থেকে ১০৫ টাকা লিটার, খোলা (সাদা) সয়াবিন বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা লিটার। খোলা সরিষার তেল বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা লিটার।

আগামীনিউজ/এমআর