 
      -20230723174022.jpg) 
                    ঢাকাঃ জাপান বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম উন্নয়নের অংশীদার বলে মন্তব্য করেছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের ব্যবসায়িক পরিবেশ ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য উপযোগী। ফলে ৭২ শতাংশ জাপানি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে ইচ্ছুক।
রোববার (২৩ জুলাই) রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে আয়োজিত ‘বাংলাদেশ-জাপান ইকনোমিক রিলেশনস ফর দ্য নেক্সট ফিফটি ইয়ার্স : ফর দ্য ইন্ডাস্ট্রি আপগ্রেডেশন অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
জসিম উদ্দিন বলেন, বাংলাদেশের রফতানি বাজারে জাপানের অবস্থান ১১তম ও আমদানি বাজারে সপ্তম। জাপানের সিংহভাগ কোম্পানি বাংলাদেশের বাজারে পুনরায় বিনিয়োগ করতে ইচ্ছুক।
বিদেশি কোম্পানিগুলোকে বিনিয়োগে আগ্রহী করতে নেওয়া পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, জাপানের মতো উন্নত দেশকে বিনিয়োগে আগ্রহী করতে চাইলে শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে উন্নত করতে হবে। এছাড়া জ্বালানি খাতকে বহুমুখী করতে হবে।
‘একদিকে জলবায়ু সমস্যা, অন্যদিকে জ্বালানি ঘাটতি। এ অবস্থায় নবায়নযোগ্য এবং ক্লিন এনার্জির ওপর গুরুত্বারোপ করতে হবে। জ্বালানির পাশাপাশি বিনিয়োগের মাধ্যমকেও বহুমুখী করতে হবে।-বলেন জসিম উদ্দিন।
সেমিনারে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান লোকমান হোসেইন মিয়া বলেন, এই সামিট বাংলাদেশের জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। জাপান শুধু ব্যবসায় না, কোভিডের সময় বাংলাদেশকে সাহায্য করতে প্রথমে এগিয়ে এসেছে। বাংলাদেশ যখন কোথাও করোনার টিকা পাচ্ছিল না, জাপান বাংলাদেশকে সেসময় ৪ দশমিক ৩ মিলিয়ন করোনা টিকা দিয়েছিল। আর মেট্রোরেল, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল এবং মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর স্থাপনে জাপানের সহযোগিতা অনস্বীকার্য বলে উল্লেখ করেন বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান।
তিনি বলেন, মাতারবাড়ি হলে শুধু বাংলাদেশ না, এশিয়ার প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রতিটি দেশের সুবিধা হবে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, জাপানের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী ইয়াসুতুসি নিশিমুরা প্রমুখ।
এমআইসি
-20251013141837.jpg) 
    -20251013095452.jpg) 
     
     
     
    -20250923081410.jpg) 
     
     
     
    -20250815155757.jpg)