মুসলমানদের জন্য পালনীয়: ১.নামাজের জন্য অজু করার পর অজুর অবশিষ্ট পানি পান করলে মেহ্, প্রমহ্ ও কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ ভালো হয়।(পানি ধূষিত না হওয়া উচিৎ)
২. সর্বব্যাধির মূল অজীর্ন আর অজীনের করুণ বেশি খাওয়া পেট খাবার গহতে পুনরায় খাওয়া নানা ব্যধির জন্ম দেয়।
৩. রাতে শোয়ার সময় বেশি করে পানি পান ও চেয়ে পনির বস্ট বয়ে হয়ে থাকলে স্বপ্নদোষ এবং চোখের রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। অজু করে মানে সুন্দ্রি ঘটে।
৪. ঝাল বেশি খাওয়া একটা ব্যাধি। শুকনো মরিচ কম খেয়ে কাঁচা মরিচ বেশি খাওয়া ভাল।
৫. ঠান্ডা লাগা থেকে শতকরা ৮০ ভাগ অসুখ হতে পারে। তাই ঠান্ডা থেকে সাবধানে থাকতে হবে।
৬. বিচ্ছু ও অন্যান্য বিষাক্ত পোকামাকড় কামড়ালে লবণ মালিশ করলেও আরোগ্য হয়।
৭. তিত পাখির মাংস খেলে রাগ কমে যায় ও মস্তিষ্ক ঠান্ডা থাকে। ডালিম খেলেও মেজাজ ঠান্ডা থাকে।
৮. মধু সর্বরোগের মহৌষধ। পবিত্র কোরআনে এবং আধুনিক বিজ্ঞানে এর স্বীকৃতি রয়েছে।
১. সামান্য মধু ও সামান্য জাফরান মিশিয়ে ভোরে খালি পেটে খেলে স্বরণ শক্তি খুবই বৃদ্ধি পায়।
১০. অল্প মধু গরম পানির সাথে মিশেয়ে খেলে পেটের ব্যাথা ভাল হয়।
১১ সরিষা শাক দুঃখ এবং বকে ধ্বংস করে।
১২. সরিষা শাক খেলে পিও রোগ ভাল হয়।
১৩. চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে গেলে কাঁচা আঙ্গুরের রস চোখে দিলে দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
১৪. ভাত খাওয়ার পর হাত ধোয়া পানি নিয়মিত চোখে লাগালে কখনও চোখে সাধারণ কোন রোগ হয় না।
১৫. গলার ব্যাখার জন্য গরম দুধ খুবই উপকারী।
১৬. যে কোন তৈল নিয়মিত মালিশ করলেই দেহ মোটা হয় তবে অলিভ ওয়েল সবচেয়ে ভাল।
১৭. সুতির কাপড় পড়লে ও প্রতিক সুগন্ধি ব্যবহার করলে শরীর মোটা হয়।
১৮. খাওয়া যায় এমন জিনিসের ছাতু খেলে শরীরের মাংস বৃদ্ধি হয়, হাড় শক্ত হয় ও শরীরের সাদা দাগ দূর হয়। যবের ছাতু বেশ উপকারী।
১৯. অলিভ অয়েলের সাথে ছাতু মিশেয়ে খেলে শরীর মোটা হয়, হাড় শক্ত হয় ও চেহারা মসৃন থাকে।
২০. কোন মিষ্টি জিনিস খাওয়ার আগে শুধু ভাত বা রুটি এক টুকরা খেয়ে নিলে কখনোও দাঁত খারাপ হবে না।
২১. প্রাকৃতিক সুগন্ধি ব্যবহার করলে, মধু খেলে, ঘোড়ায় চড়লে, পায়ে হাঁটলে এবং সবুজ গাছপালা দেখলে আত্না প্রসারিত হয় ও চোখ ভাল থাকে।
২২. মাথায় তৈল দেয়ার পর পরই ঐ হাত নাভির উপর মালিশ করলে নাভিতে কোন রোগ হয় না।
২৩. রাতের খানা কম খেলে শরীর হালকা থাকে। শুকনা মাংস ও শুটকি মাছ খেলে নানা রকম চর্মরোগ হয়। শুটকি মাছ অধিকাংশ ক্ষেত্রে বিষাক্ত পদার্থ সংরক্ষন করা হয় যা মানুষের ক্যানসারের অন্যতম কারণ।
২৪. খোরমা বা খেজুর খাওয়ার পরে পানি খেলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয় এবং শরীরের মাংস বৃদ্ধি পায়।
২৫. নখ দিয়ে দাঁত খোঁচাবেন না, নখের ময়লা পেটে গিয়ে অসুখ হতে পারে।
২৬. যেখানে সেকানে কফ বা থুথু ফেলবেন না, যততত্র প্রস্রাব-পায়খানা করবেন না, এতে রোগ ছড়ায়।
২৭. গর্ভবতী ও প্রসূতিকে শক্তিদায়ক ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়ান।
২৮. বিকেল ৫টার পর সন্ধ্যে না হওয়া পর্যন্ত পড়ালেখা না করা চোখের উপকারী। এই সময় পড়ালেখা করার জন্য পর্যাপ্ত সূর্যালোক থাকেনা তবে কৃত্রিম বাতিতে সব সময় লেখাপড়া করা যায়।