1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

একসঙ্গে ১৭ চাকরি পেলেন অরিজিৎ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশিত: জুলাই ৩, ২০২২, ১১:১৪ এএম একসঙ্গে ১৭ চাকরি পেলেন অরিজিৎ

ঢাকাঃ মহামারি করোনাভাইরাস পুরো পৃথিবীকেই ওলটপালট করে দিয়েছে। কেউ যা ভাবতে পারেনি, এ সময়ে বিশ্বে তাই হয়েছে। করোনাভাইরাসের কারণে একের পর এক লকডাউন দিতে বাধ্য হয়েছে বিভিন্ন দেশ। এর ব্যতিক্রম হয়নি বাংলাদেশেও। ফল যা হওয়ার তাই হয়েছে।

টানা লকডাউনে বন্ধ হয়েছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, শিল্প-কারখানা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ মানুষের আয়-রোজগারের পথ। বেকার হতে হয়েছে বহু মানুষকে। বেঁচে থাকা নিয়ে চিন্তায় মানুষের ঘুম হারাম। চাকরি হারানোর ধাক্কা এখনো সামলে উঠতে পারেননি অনেকেই। কিন্তু এমন সময়েই একসঙ্গে ১৭টি চাকরির অফার পেয়ে তাক লাগালেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হাওড়ার বাসিন্দা অরিজিৎ রায়।

অরিজিতের এমন সাফল্যে খুশি তার পরিবার এবং আত্মীয়স্বজনেরাও। জি নিউজ, আনন্দবাজার, দ্য ওয়ালসহ ভারতের স্থানীয় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে এ খবর।

মহামারি করোনা পরিস্থিতি কাটিয়ে ওঠে ধীরে ধীরে আবারও বিভিন্ন সেক্টরে কাজের সুযোগ তৈরি হয়েছে। ভারতের ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোতেও চলছে ক্যাম্পাসিং। এর মধ্যেই এমন অভিনব কাণ্ড ঘটল অরিজিতের সঙ্গে। তবে একসঙ্গে ১৭টি চাকরির অফার পাওয়ার পর কোথায় চাকরি করবেন, এখন পর্যন্ত সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি বলে জানিয়েছেন চুঁচুড়ার হুগলি ইঞ্জিনিয়ার অ্যান্ড টেকনোলজি কলেজের ছাত্র অরিজিৎ রায়।

তিনি গত দুই মাসে ১৭টি বহুজাতিক কোম্পানি থেকে চাকরির অফার পেয়েছেন। অরিজিতের মতো ওই কলেজের আরও কয়েকজন ছাত্র উইপ্রো, টিসিএস, ইনফোসিসের মতো বিভিন্ন কোম্পানি থেকে চাকরির অফার পেয়েছেন।

গণমাধ্যমকে অরিজিৎ বলেন, ‘কম্পিউটার সায়েন্সের মূল বিষয় হলো প্রোগ্রামিং। যেটা খুব ভালো করে শিখতে পারায় চাকরি পেতে সুবিধা হয়েছে।’

সাফল্যের রহস্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে অরিজিৎ বলেন, প্রথম বর্ষ থেকে প্রতিটি বিষয় ভালো করে পড়েছি। বিশেষ করে কম্পিউটারের প্রোগ্রামিং। তাতে আমাদের লাভ হয়েছে। এ ছাড়া অংক এবং অন্য বিষয়গুলোও খুব ভালো করে পড়েছি। শুধু আমি নই, আমার অনেক সহপাঠীও বহু সংস্থায় চাকরি পেয়েছে। ভালো করে প্রোগ্রামিং শেখানোর জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।

এ বিষয়ে হুগলি ইঞ্জিনিয়ার অ্যান্ড টেকনোলজি কলেজের অধ্যক্ষ ড. স্মিতধী গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, ‘করোনার জন্য অনেকের চাকরি চলে গেছে এটা ঠিক। তবে আমাদের কলেজের শিক্ষার্থীদের কাছে বেশ ভালো ভালো চাকরির সুযোগ এসেছে।’

এমবুইউ

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner