1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি
পাপুলের দুর্নীতি

তিন রাজনীতিবিদের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করতে দুদকের চিঠি

নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশিত: মার্চ ৮, ২০২১, ০৪:২৬ পিএম তিন রাজনীতিবিদের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করতে দুদকের চিঠি
ছবিঃ সংগৃহীত

ঢাকাঃ কুয়েতের আদালতে দণ্ডপ্রাপ্ত সদ্য সাবেক সংসদ সদস্য কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলের দুর্নীতির সম্পৃক্ততায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির তিন নেতার পারিবারিক সদস্যদের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করতে চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রোববার (৭ মার্চ) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্ট ইউনিটের (বিএফআইইউ) মহাব্যবস্থাপক বরাবর এ চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠিটি দুদকের মানিলন্ডারিং ইউনিটের মাধ্যমে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে ।

যাদের হিসাব ফ্রিজ করতে চিঠি দিয়েছে তারা হলেন, লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নূর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন ও তার স্ত্রী রুবিনা ইয়াসমিন লুবনা, তাদের সন্তান নভেরা শামস চৌধুরী ও নুসাইয়া শামস নেহা, ম্যাকসন্স গ্রুপের মালিক ও সাবেক যুবলীগ নেতা মোহাম্মদ আলী খোকন ও তার স্ত্রী লায়লা আলী, তাদের সন্তান সানজিদ হাসান ও লাভিল হাসান এবং জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের সাবেক উপদেষ্টা ও লক্ষ্মীপুরের টুমচরের বাসিন্দা মোহাম্মদ নোমান ও তার স্ত্রী শামসুন নাহার।

দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা উপপরিচালক মো. সালাহউদ্দিনের সই করা চিঠিতে হিসাব ফ্রিজ বা অবরুদ্ধ করার পাশাপাশি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় নথিপত্র তলব করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাদের বিষয়ে কানাডা, আমেরিকা, দুবাই ও কুয়েতের আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কোনো হিসাব আছে কি না বিএফআইইউকে সে বিষয়ে তথ্য যাচাই করতে অনুরোধ করেছেন দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা।

এ বিষয়ে নাম প্রকাশ না করে দুদকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে-বেনামে দেশি-বিদেশি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পরিচালিত হিসাবসমূহ স্থগিত করে জরুরি ভিত্তিতে তথ্য-উপাত্ত সরবরাহ করতে অনুরোধ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর  আগে অর্থ ও মানব পাচারের মামলায় গত ২৮ জানুয়ারি কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলকে চার বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেয় কুয়েতের আদালত। পাশাপাশি তাকে ১৯ লাখ কুয়েতি রিয়াল বা ৫৩ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। গত বছরের ৬ জুন রাতে কুয়েতের বাসা থেকে আটক করা হয় তাকে। আটকের সাড়ে সাত মাস ও বিচারপ্রক্রিয়া শুরুর সাড়ে তিন মাসের মাথায় দণ্ডিত হন কাজী শহিদ ইসলাম পাপুল। নৈতিক স্থখলনজনিত ফৌজদারি অপরাধে চার বছর সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হওয়ায় লক্ষ্মীপুর-২ আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য (এমপি) কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলের পদ বাতিল করা হয়। ওই আসন শূন্য ঘোষণা করে গত ২২ ফেব্রুয়ারি গেজেট প্রকাশ করে জাতীয় সংসদ সচিবালয়।

আগামীনিউজ/নাসির

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner