1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

দক্ষিণের বিভিন্ন নদীর পানি বিপদসীমার উপরে, ঢুকে পড়েছে নগরীতেও

জেলা প্রতিনিধি, বরিশাল প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১১, ২০২২, ০৮:৩৬ পিএম দক্ষিণের বিভিন্ন নদীর পানি বিপদসীমার উপরে, ঢুকে পড়েছে নগরীতেও

বরিশালঃ বরিশাল বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ প্রায় সব নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বৃদ্ধির কারণে নিম্নাঞ্চল ও বরিশাল নগরীর বেশ কিছু এলাকায় জোয়ারের পানি ঢুকে পড়েছে। আর এতে চরম বিপাকে পড়েছেন ওই এলাকার বাসিন্দারা।

 এদিকে পূর্ণিমার প্রভাবে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছে, বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ড। এর ফলে দক্ষিণের বিভিন্ন নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় পূর্ণিমার প্রভাবে পানির উচ্চতা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃদ্ধি পাওয়ায় বিষয়টি নিশ্চিত করেন বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের জলানুসন্ধান বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. মহসিন আলম সুপ্ত।

তিনি বলেন, বিভাগের মোট ২৩টি নদীর মধ্যে প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ ১০টি নদীর পানি প্রবাহ নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। শনিবার থেকেই ১০টি নদীর পানিই বিপদসীমা অতিক্রম করেছে। এছাড়াও পানি বৃদ্ধির এ প্রভাব আরও দুই তিন দিন থাকবে বলেও জানান তিনি।

জানা গেছে, বরিশাল জেলার কীর্তনখোলা নদীর পানি ১৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, ভোলা খেয়াঘাট এলাকার তেঁতুলিয়া নদীর পানি বিপদসীমার ১৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। দৌলতখান উপজেলার সুরমা ও মেঘনা নদীর পানি ৭৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, তজুমদ্দিন উপজেলার সুরমা ও মেঘনা নদীর পানি ৯৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, ঝালকাঠি জেলার বিশখালী নদীর পানি ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার বুড়িশ্বর/পায়রা নদীর পানি ৩৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, বরগুনা জেলার বিশখালী নদীর পানি ৪০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, পাথরঘাটা উপজেলার বিশখালী নদীর পানি ৮৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, পিরোজপুর জেলার বলেশ্বর নদীর পানি বিপদসীমার ১৭ সেন্টিমিটার এবং উমেদপুরের কঁচা নদীর পানি ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

জলানুসন্ধান বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. মহসিন আলম সুপ্ত বলেন, এটি বন্যা পরিস্থিতি না। পূর্ণিমা ও বৈরী আবহাওয়ার কারণে নদীর পানি উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে। প্রায় সব নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করছে। 

এসএস

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner