1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

বাঞ্ছারামপুরে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ

আজহার উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২১, ১০:৪৫ পিএম বাঞ্ছারামপুরে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ
ছবি: আগামী নিউজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃ জেলার বাঞ্ছারামপুর জয়নগর এলাকায় স্বামী বিরুদ্ধে মাহমুদা আক্তার (৩০) নামের এক গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।

মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ময়নাতদন্তের জন্য মাহমুদার লাশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

এদিকে স্ত্রীর মৃত্যুর কথা শুনে তার স্বামী বেনু মিয়া হাসপাতালের লাশ রেখে পালিয়ে গেছে৷

মাহমুদা বাঞ্ছারামপুর উপজেলার দরিয়া-দৌলত ইউনিয়নের কদমতলী গ্রামের জিল্লু মিয়া মেয়ে।

নিহত পরিবারের অভিযোগ, সোমবার রাতে ১০টার দিকে মাহমুদাকে হত্যার পর কেরি পোঁকা মারার ট্যাবলেট খেয়ে মারা গেছে বলে মিথ্যা কথা রটিয়েছে।

পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, বাঞ্ছারামপুর জয়নগর গ্রামের আওয়াল মিয়ার ছেলে মারুফ মিয়া সাথে মাহমুদার ২ লক্ষ টাকায় কাবিননামায় পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়। তাদের ঘরে এক মেয়ে দুই ছেলে রয়েছে। ছোটখাটো বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রী মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো।

মাহমুদাকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করেন তার খালু মহর আলী৷ তিনি জানান, হয়তো স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কিছু হয়েছে। কি কারন মাহমুদাকে হত্যা করেছে তা জানি না। গতকাল রাতে মাহমুদার স্বামী জানান, সে নাকি কেরি পোঁকা মারার ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করতেছে। পরে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। যখন মাহমুদা হাসপাতালে মারা যায় তখন তার স্বামী বিনু মিয়াসহ তার অন্যান্য আত্মীয়-স্বজনরা মাহমুদার লাশ হাসপাতালে রেখে পালিয়ে যায়। সকালে মাহমুদার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ নাসিরনগর থানায় নিয়ে যায়। তিনি তার ভাতিজির হত্যার সঠিক বিচারের দাবি করেন।

বাঞ্ছারামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ জানান, আজ সকালে মাহমুদার নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। বিকেলে ময়নাতদন্তের পর নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। মাহমিদা কেরি পোঁকা মারার ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি। মাহমুদার মৃত্যুটি হত্যা নাকি আত্মহত্যা ময়নাতদন্তের রিপোর্টের পর বিস্তারিত জানতে পারবো।।

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner