সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ব্রীজটি দিয়ে পাটেশ্বরী,ধনীটারী,বিদুয়াটারী,কবিরাজ পাড়া, সরকারটারী,সেনপাড়া,অন্তাইপার,বড়মানীসহ প্রায় ১৫টি গ্রামের ২০হাজার মানুষের যাতায়াত। ব্রীজের উপর সাঁকোটি হওয়ায় মালামাল পাড়াপাড় করতে না পারা গেলেও মানুষজন কোন রকমে চলাচল করছে। তবে রিক্সা,ভ্যানগাড়ী,মটরসাইকেল পাড়াপাড়ের জন্য সাঁকোটি অযোগ্য। বিকল্প কোন পথ না থাকায় চলাচলের জন্য বাধ্য হয়েই ঝুকিপূর্ণ সাঁকোটি দিয়ে পাড় হচ্ছে মানুষজন।
বয়জ্যৈষ্ঠ আখলাক মিয়ার মত অনেকে মনে করেন,স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের উদাসিনতার কারনে ব্রীজটি পূন: নির্মাণে বিলম্ব হচ্ছে।
ভাঙ্গা ব্রীজটির উপর তৈরী সাঁকোটির ছবি তুলতে গেলে,পথচারী জাবেদ আলী আক্ষেপ করে প্রশ্ন রেখে বলে- হামরা এডি পরি মরি আর তোমরা ছবি তোলেন? ছবি তুল্লে কি ব্রীজ হইবে বাহে?"
দুর্ভোগ নিরসনে যত দ্রুত সম্ভব সেখানে একটি নতুন ব্রীজ নির্মানের জোর দাবী এলাকাবাসীর।