1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

সেন্টমার্টিনে আটকা পড়েছেন ৫ শতাধিক পর্যটক

ডেস্ক রিপোর্ট প্রকাশিত: অক্টোবর ২২, ২০২০, ০৪:৫৬ পিএম সেন্টমার্টিনে আটকা পড়েছেন ৫ শতাধিক পর্যটক
সংগৃহীত

ঢাকাঃ বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘু চাপের কারণে দেশের সমুদ্র উপকূলে ৩ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত থাকায় কক্সবাজারের সঙ্গে সেন্টমার্টিন দ্বীপের যোগাযোগ আজ বৃহস্পতিবার হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে যায়। এ কারণে গতকাল বুধবার বা তার আগের দিন সেন্টমার্টিনে বেড়াতে যাওয়া প্রায় পাঁচ শতাধিক পর্যটক আটকে পড়েছেন। তাদের অনেকেই আজ ফিরে আসার কথা ছিল। উপকূলে ৩ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত বলবৎ থাকায় আজ বৃহস্পতিবার কক্সবাজার থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ কর্ণফুলী সেন্টমার্টিনে যায়নি।

টেকনাফ বন্দর থেকে এখনো পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল শুরু হয়নি। তবে কক্সবাজার শহরের বিআইডব্লিউটিএ’র ঘাট থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ এমভি কর্ণফুলী এখন প্রতিদিন সেন্টমার্টিন দ্বীপে আসা যাওয়া করছে। এই জাহাজে সর্বোচ্চ ছয়শত যাত্রীর ধারণ ক্ষমতা রয়েছে। এ ছাড়া টেকনাফ থেকেও প্রতিদিন পর্যটকবাহী কিছু ট্রলারে করে সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটক আসা যাওয়া করছে।

গতকাল বুধবার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর হুঁশিয়াশি সংকেত দেওয়ায় আজ বৃহস্পতিবার থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটকবাহী জাহাজ কিংবা ট্রলার চলাচল বন্ধ করে দেয় প্রশাসন। লঘুচাপের কারণে সাগর উত্তাল রয়েছে। কক্সবাজারে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে, কোথাও কোথাও ঝড়ো হাওয়া বইছে।                                  

সেন্টমার্টিন ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান হাবিব খান জানিয়েছেন, গতকাল বুধবার দুপুরে আবহাওয়া অফিস থেকে সমুদ্র উপকুলকে ৩ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হলে সেন্টমার্টিন দ্বীপে যারা বেড়াতে এসেছেন তাদের জাহাজে করে কক্সবাজারে চলে যেতে মাইকিং করা হয়। কিন্তু অনেকেই সংকেত উপেক্ষা করে সেন্টমার্টিন দ্বীপে থেকে যান।

তিনি জানান, বর্তমানে দ্বীপে প্রায় পাঁচ শতাধিক পর্যটক বিভিন্ন রিসোর্টে রয়েছে। তারা নিরাপদে রয়েছে। তাদের কোনো সমস্যা হচ্ছে না। সাগরের পরিস্থিতি ভালো হলে তারা নিরাপদে কক্সবাজারে ফিরে যেতে পারবে।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সাইফুল ইসলাম জানিয়েছেন, হুঁশিয়ারি সংকেত উপেক্ষা করে সেন্টমার্টিন দ্বীপে যে সব পর্যটক রয়ে গেছেন তারা যাতে কোনো সমস্যায় না পড়েন সে ব্যাপারে সেন্টমার্টিন পুলিশ ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আটকে পড়া পর্যটকদের সাশ্রয়ী মূল্যে থাকা এবং খাওয়ার ব্যবস্থা করার কথা বলা হয়েছে।

আগামীনিউজ/এএস

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner