1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

“এমপি কন্যার ব্যতিক্রমী চেষ্টা”

রাজবাড়ী প্রতিনিধি প্রকাশিত: এপ্রিল ১, ২০২০, ০৫:৩৮ পিএম “এমপি কন্যার ব্যতিক্রমী চেষ্টা”

করোনা ভাইরাস আতঙ্ক ও সরকারী ছুট ঘোষণার পর দেশ এক প্রকারের লক ডাউনে পরিণত হয়েছে। দেশের দরিদ্র খেটে খাওয়া মানুষ এতে বেশ বিপাকে পড়েছে। রাজবাড়ী জেলা শহরের এসকল মানুষের পাশে সর্বপ্রথম দাঁড়িয়েছে কানিজ ফাতেমা চৈতি। তার বাবা সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ও রাজবাড়ী-১ আসনের এমপি কাজী কেরামত আলী। 

এমপি কন্যা তার শত ব্যস্ততার মধ্যেও এলাকায় সামাজিক উন্নয়নের কাজে সর্বদা নিজেকে নিয়োজিত রাখে। তবে তিনি রাজবাড়ীর আওয়ামীলীগ কিংবা অন্যান্য কোন সহযোগি সংগঠনের পদে নেই। তবে নানান কর্মকান্ডে নিয়োজিত থাকেন। ইতোপূর্বেও তাকে অনেক সামাজিক কর্মকান্ডে অংশ নিতে দেখা গেছে।

উল্লেখ্য, দৌলতদিয়া যৌনপল্লী লকডাউনের পরে চৈতির নিজস্ব অর্থায়নে সদর উপজেলা ও গোয়ালন্দ উপজেলায় 
এক হাজার প্যাকেট খাবার বিতরণ করেন এবং  করা র ১ হাজার ৩ শত দরিদ্র বাসিন্দার মাঝেও তিনি খাবার তুলে দেন। 

এদিকে রাজবাড়ী জেলা শহরের সাধারণ মানুষের মাঝে এক হাজার পিচ মাস্ক, সহস্রাধিক রিকশা চালকের মাঝে হ্যান্ড গ্লাভস এবং চিকিৎসক ও নার্সদের নিরাপত্তা বৃদ্ধির পিপিই প্রদান করে প্রসংশিত হয়েছে।

এবিষয়ে জেলা আওয়ামীলীগের একাধিক নেতাকর্মী বলেন, কানিজ ফাতেমা চৈতির কর্মকান্ড অনেকটাই ব্যতিক্রমী। তিনি সররাসি রাজনীতির সাথে যুক্ত না থাকলেও দলকে তিনি মনে প্রাণে ভালোবাসেন। তার সংস্পর্শে থাকা নেতা-কর্মীদের বিপদে আপদেও পাশে থাকেন। 

তারা আরও বলেন, করোনা ভাইরাসের লকডাউনের সময় কর্মহিন মানুষেরা খাদ্যের অভাবে চরম দূর্দাশায় পড়ে যান। আর সেই সময় তিনি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি ঢাকার বাসায় অবস্থান করেও তার জন্মভূমির মানুষের কথা ভাবছেন এটাই অনেক বড় ব্যাপার। 

অথচ অনেক নেতাই এখনো নিজের বাসায় স্ব-পরিবারের সাথে অবস্থান করছেন। কারো বিপদে পাশে দাঁড়াচ্ছেন না। তাদের দাবী শুধু সরকারী সাহায্যের দিকে না তাকিয়ে থেকে নিজেরাও অভাবগ্রস্থ মানুষ গুলোর পাশে দাঁড়াই। কানিজ ফাতেমা চৈতি জানান, তিনি বাসার মধ্যে অবস্থান করলেও, মনটা তার রাজবাড়ী জেলা সদর ও গোয়ালন্দ উপজেলার দরিদ্র মানুষদের পাশে পরে আছে। 

কে কি করলো এটা বড় কথা নয়, আমি কি করলাম সেটাই বড়। আমি চাই সকল বিত্তবান মানুষ এই সব অসহায়দের পাশে দাঁড়াক। তিনি দলীয় পদ বা অন্য কোন সুবিধা পেতে নয়, মন থেকে এই ধরণের কাজ করছে ভালোবাসি।

আগামী নিউজ/ তামিম

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner