1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি
ইকো- ভিলেজ উন্নয়ন মডেলঃ মিশন ৩

স্বনিয়ন্ত্রিত আত্মনির্ভর সংস্থা গঠন

ড. নিম হাকিম প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২০, ০২:২২ পিএম স্বনিয়ন্ত্রিত আত্মনির্ভর সংস্থা গঠন
প্রতীকী ছবি

আয়ের খাত সমূহঃ

১। সংস্থার কমিটি এবং সদস্যদের চাঁদা।
২। মিশন সদস্য চাঁদা মাসে ১০০/- একশত টাকা। ভর্তি ফি ৫০০/- পাঁচশত টাকা। (এককালীন)
৩। সার্ভিস চার্জ।
     ক) ঋণ।
     খ) নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন।
     গ) প্রশিক্ষণ।
৪। কর্মী চাঁদা। ( বাধ্যতামূলক নয়)
৫। স্থানীয়/ বৈদেশিক সাহায্য প্রাপ্তি (যদি পাওয়া যায়)
৬। সংগঠনের বিভিন্ন আয় বৃদ্ধিমূলক প্রকল্পঃ
     ক) নার্সারি।
     খ) ফিসারিজ।
     গ) ইকো - ভিলেজ উৎপাদন কার্যক্রম।
     ঘ) কুটির শিল্প।
৭। সংস্থার প্রযুক্তি সরবরাহ ও বিনিময় মূল্যের মাধ্যমে আয়।
৮। দাতা সংস্থা কর্তৃক সরবরাহকৃত (RFL) এর ব্যবহার থেকে আয়।
৯। অন্যান্য সরকারী/ বেসরকারী সংস্থার কর্মীদের সরাসরি প্রশিক্ষণ দানের মাধ্যমে আয়।
১০। উপকরণ বিক্রির মাধ্যমে আয়।
১১। স্থানীয় অর্থ সংগ্রহঃ 
      ক) চ্যারিটি শো, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
      খ) উন্নয়ন মেলা।
১২। সরকারী সমর্থনে সমষ্টির সহযোহিতাঃ
      ক) লটারী।
      খ) ছাত্রদের থেকে অনুদান।
      গ) স্বেচ্ছাশ্রমদান।
১৩। ১ নং হইতে ১২ নং পর্যন্ত সংগৃহীত অর্থ সমূহ উপযোগী, লাভজনক, বাস্তবমুখী। যা উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে না এমন প্রকল্প বাস্তবায়ন থেকে আয়।

পূর্বোক্ত খাত সমূহ হত প্রাপ্ত আয়সমূহ সাংগঠনিক ব্যয় ভার বহন করার পর উদ্ধৃত্ত অর্থ নিম্নলিখিত খাতে বিনিয়োগ করা যায়ঃ

১। ঘূর্ণায়মান ঋণ তহবিল গঠনঃ তহবিল থেকে মিশনভুক্ত সদস্য/ সদস্যদের ঋণ প্রদান করা যেতে পারে এবং এখান থেকে যে সার্ভিস চার্জ আসবে তা থেকে কর্মীদের বেতন দেওয়া যাবে।

২। অনুদান ( সরকারী/ বেসরকারী/ দেশী/ বিদেশী)ঃ এই উৎস থেকে যে পরিমাণ অর্থ  পাওয়া যাবে তা থেকে আয় বাড়ানোর জন্যে বিভিন্ন কর্মসূচী। যেমনঃ বাঁশ বেতের কাজ, প্রশিক্ষণ, বসত বাড়ীতে হাঁস-মুরগী পালন, ভেষজ বাগান ইত্যাদী হাতে নেয়া হবে এবং এই আয় থেকে সংস্থার প্রধান কার্যালয়ে কোর কষ্ট নির্বাহ এওবং আপদকালীন তহবিল গঠন করা যেতে পারে ( কোন বৃহৎ উন্নয়ন গঠনের  ক্ষেত্রে)।

আয় বৃদ্ধিমূলক কর্মকাণ্ডঃ

ক) গার্মেন্টস ( পরিবেশ সম্মত ঊপায়ে)।

খ) ফিশারীজ।

গ) পেনসন স্কীম।

ঘ) নার্সারি।

চ) হস্তশিল্প।

ছ) প্রশিক্ষণ।

জ) বায়োগ্যাস / জৈবসার।

ঝ) ঋণ তৎপরতা।

ঞ) উপকরণ উন্নয়ন।

ট) স্থানীয় উৎপাদিত দ্রব্যের বাজার নিশ্চিতকরণ।

ঠ) ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প।

ড) ভ্যান রিক্সা ক্রয় ও ভাড়া প্রদান।

ঢ) নেচারাল হেলথ ক্লিনিক ভিত্তিক স্বাস্থ্য ও আয় বৃদ্ধিমূলক আয়।

ন) ভেষজ চাষ।

প) মৌ- চাষ।

ফ) অন্যান্য সময়োপযোগী কর্মকাণ্ড।

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner