1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

টাইটানের ধ্বংসাবশেষে মিলল যাত্রীদের দেহাবশেষ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশিত: জুন ৩০, ২০২৩, ১২:১৪ এএম টাইটানের ধ্বংসাবশেষে মিলল যাত্রীদের দেহাবশেষ
ছবিঃ সংগৃহীত

ঢাকাঃ সমুদ্রের তলদেশ থেকে উদ্ধার করা ডুবোযান টাইটানের ধ্বংসাবশেষের ভেতরে যাত্রীদের দেহাবশেষ পাওয়া গেছে। তবে এখন পর্যন্ত দেহাবশেষগুলো শনাক্ত করা যায়নি। যদিও বিশেষজ্ঞ মার্কিন চিকিৎসকরা দেহাবশেষগুলো শনাক্তে একটি আনুষ্ঠানিক বিশ্লেষণ পরিচালনা করবেন বলে জানা গেছে।

স্থানীয় সময় বুধবার সকালে কানাডার সেন্ট জন’স পোতাশ্রয়ে দেশটির পতাকাবাহী একটি জাহাজ থেকে টাইটানের ধ্বংসাবশেষ ক্রেনের সাহায্যে ট্রাকে তুলতে দেখা গেছে। সিএনএনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের কোস্ট গার্ড এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, উদ্ধার হওয়া টাইটান সাবমেরিনের ভেতরে যাত্রীদের দেহাবশেষ পাওয়া গেছে। এই দেহাবশেষ শনাক্তকরণের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের মেডিকেল বিশেষজ্ঞরা বিচার-বিশ্লেষণ করবেন।

দেশটির কোস্ট গার্ড আরও জানিয়েছে, তারা বিপর্যয়ের কারণ অনুসন্ধানের প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। এর জট খুলতে কোস্ট গার্ডের মেরিন বোর্ড অফ ইনভেস্টিগেশন (এমবিআই) আরও বিশ্লেষণ এবং পরীক্ষার জন্য ধ্বংসাবশেষগুলো মার্কিন বন্দরে নিয়ে যাবে।

গত ১৮ জুন টাইটানে চড়ে টাইটানিক দেখতে গিয়েছিলেন ডুবোযানটির পরিচালনাকারী সংস্থা ওশেনগেটের সিইও স্টকটন রাসম, পাইলট পল-হেনরি নারগোলেট, ব্রিটিশ-পাকিস্তানি ধনকুবের শাহজাদা দাউদ ও তার ছেলে সুলেমান দাউদ এবং ব্রিটিশ ধনকুবের হামিস হার্ডিং। রওনা হওয়ার কিছুক্ষণ পরই নিখোঁজ হয় ওশানগেট কোম্পানির সাবমেরিন টাইটান। মূলত রওনা হওয়ার পরপরই এটা বিস্ফোরিত হয়।

মূল জাহাজের সঙ্গে টাইটানের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাসহ কয়েকটি দেশ উদ্ধার অভিযান শুরু করে। পরে পাঁচ দিনের মাথায় ১৬ হাজার ফুট গভীরে টাইটানিকের অগ্রভাগের কাছে ডুবোযানটির ধ্বংসাবশেষের সন্ধান পাওয়া যায়।

পরবর্তীতে গত সপ্তাহে টাইটানের দুর্ঘটনা তদন্তের ঘোষণা দেয় কানাডার কর্তৃপক্ষ। তারা এ ধরনের বিধিবহির্ভূত অভিযাত্রা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। আর তদন্তের কাজটি করবে কানাডার পরিবহন নিরাপত্তা পর্ষদ (টিএসবি)।

টাইটানের এসব ধ্বংসাবশেষ এখন যুক্তরাষ্ট্রের কোস্টগার্ডের একটি কাটারে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে ডুবোযানটি নিয়ে আরও বিচার-বিশ্লেষণ করা হবে।

পরবর্তী সময়ে যেন এ ধরনের কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে, সে জন্য এই ডুযোযানট নিয়ে গবেষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন মার্কিন কোস্টগার্ডের ক্যাপ্টেন জেসন নিউবার।

বুইউ

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner