1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

করোনায় লন্ডভন্ড ভারত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশিত: নভেম্বর ২৪, ২০২০, ১২:৪৯ পিএম করোনায় লন্ডভন্ড ভারত
ছবি: সংগৃহীত

ঢাকাঃ চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) তাণ্ডবে বিপর্যস্ত ভারত। দেশটিতে প্রতিদিনই বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এরই মধ্যে প্রতিবেশী এই দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৯১ লাখ ছাড়িয়েছে।

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যান মন্ত্রকের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী গত ২৪ ঘন্টায় ভারতে নতুন করোনাভাইরাস রোগীর সন্ধান মিলেছে ৩৭,৯৭৫ জন। যার ফলে ভারতের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা এখন ৯১,৭৭,৮৪১ জন। আর গত ২৪ ঘন্টায় কোভিড জনিত কারণে মৃত্যু হয়েছে ৪৮০ জনের। ভারতে কোভিডে মোট মৃত্য়ুর সংখ্যা পৌঁছেছে ১,৩৪,২১৮-তে।

সক্রিয় কোভিড মামলার সংখ্যা ৫ লক্ষের নিচে শুধু নেই, সোমবারের থেকে বেশ কিছুটা কমেছেও। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্য়ান বলছে দেশে এখন চিকিৎসাধীন রোগী আছেন ৪,৩৮,৬৬৭ জন। অর্থাৎ চিকিৎসাধীন রোগীর হার এখন ৪.৭৮ শতাংশ। পাশাপাশি ভারতে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত কোভিড জয় করেছেন ৮৬,০৪,৯৫৫ জন। এরমধ্যে গত ২৪ ঘন্টাতেই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ৪২,৩১৪ জন। সুস্থতার হার গিয়ে পৌঁছেছে ৯৩.৭৬ শতাংশে।

তবে, ভারতের করোনা পরিস্থিতিতে উন্নতি ঘটলেও এখনও করোনার দাপট অব্যাহত বেশ কয়েকটি রাজ্যে। মঙ্গলবার ছত্তীসগঢ়, দিল্লি, গুজরাত, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র, রাজস্থান, কেরল এবং পশ্চিমবঙ্গ - এই আট ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও অন্যান্য প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে করোনাভাইরাসের ভয়াবহ বিস্তার ঘটেছে। দেশটির রাজধানী দিল্লির ঘরে ঘরে করোনা রোগী পাওয়া যাচ্ছে। তীব্র ঠাণ্ডায় দিল্লি হাসপাতালগুলোতে ঠাঁয় হচ্ছে না।

দিল্লির সবচেয়ে বড় কোভিড-১৯ হাসপাতালের চিকিৎসক ফারাহ হোসেন একজন ক্রিটিক্যাল কেয়ার স্পেশালিস্ট। এক মাস আগে যখন করোনা সংক্রমণ কমে আসে, তখন তিনি স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিলেন। এ নিয়ে তিনি টুইটও করেছিলেন।

কিন্তু এক মাস পরে তার মুখে হতাশার সুর। তিনি বলেন, এখন শীতে সংক্রমণ তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। চিকিৎসকরা আতঙ্কে এই ভেবে যে, দিল্লি হতে পারে শীতে করোনাভাইরাস সংক্রমণের এপিসেন্টার।

নভেম্বরের শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভারতের রাজধানীতে কমপক্ষে এক লাখ ২৮ হাজার মানুষ নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ১২ নভেম্বর আক্রান্ত হয়েছেন ৮৫৯৩ জন। করোনা সংক্রমণ শুরুর পর এটাই একদিনে সেখানে সর্বোচ্চ আক্রান্তের সংখ্যা।

আগামীনিউজ/এএইচ

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner