1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

৩ অক্টোবরের পর টিকার প্রথম-দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া বন্ধ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২২, ০১:১৮ পিএম ৩ অক্টোবরের পর টিকার প্রথম-দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া বন্ধ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকাঃ আগামী ৩ অক্টোবরের পর থেকে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ করোনা টিকা দেওয়া বন্ধ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

তিনি বলেন, যারা এখনো প্রথম ডোজ ও দ্বিতীয় ডোজ নেন নাই, তারা ৩ অক্টোবরের পর আর ভ্যাকসিন (টিকা) পাবেন না। অনেক ভ্যাকসিন শেষ হয়ে গেছে, অনেক ভ্যাকসিনের মেয়াদ শেষ।

শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টায় রাজধানীর হোটেল রেডিসনে আয়োজিত ‌৫-১১ বছরের শিশুদের কোভিড-১৯ টিকা কার্যক্রম বিষয়ক জাতীয় অ্যাডভোকেসি ওয়ার্কশপ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, অক্টোবরের পর হয়তো আমাদের কাছে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের জন্য টিকা থাকবে না। যেগুলো থাকবে, সেগুলোরও মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। যারা এখনো প্রথম, দ্বিতীয় ও বুস্টার ডোজ নেননি, তারা দ্রুত নিয়ে নিন। অক্টোবরের পরে টিকা নাও পেতে পারেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ বন্ধ করার আগে ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত একটি ক্যাম্পেইন করা হবে। এর মাধ্যমে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ ও বুস্টার ডোজ গণহারে সবাইকে দেওয়া হবে। এরপর আর দেওয়া যাবে না। এরপর প্রথম ডোজ টিকা আর পাওয়াই যাবে না। আর দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়াও সম্ভব হবে না।

এসময় মন্ত্রী জানান, প্রথম ডোজ নেয়নি প্রায় ৩৩ লাখ মানুষ, দ্বিতীয় ডোজ নেয়নি প্রায় ৯৪ লাখ মানুষ। পাশাপাশি বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে প্রায় ৪ কোটি মানুষকে।

তিনি বলেন, টিকা কার্যক্রমে আমাদের আড়াই লাখ লোক কাজ করছে, এরমধ্যে ভ্যাকসিনেটরই রয়েছেন ৬০ হাজার। সবাই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টিকা নিয়ে নিন। আমরা এখন পর্যন্ত ৩০ কোটি ডোজ টিকা দিয়েছি।

শিশুদের টিকাদান প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ১০ লাখ শিশুকে টিকা দেওয়া হয়েছে। আমাদের এখনো সোয়া ২ কোটি শিশুকে টিকা দিতে হবে। তার মানে ৪ কোটির বেশি ভ্যাকসিন এখনো প্রয়োজন। আমরা মাত্র শুরু করেছি। শিশুদের টিকা কার্যক্রম আরও অনেক বাকি আছে।

জাহিদ মালেক বলেন, করোনা বেড়ে গেলে আবারও অর্থনীতিতে প্রভাব পড়বে, স্বাস্থ্য সেবায় প্রভাব পড়বে। সংক্রমণ কিন্তু আবারও বৃদ্ধি পাচ্ছে, আমাদেরকে সচেতন হতে হবে। আমরা যেন মাস্ক পরা ভুলে গেছি, মাস্ক বড় হাতিয়ার। ভালো দিক হলো মৃত্যু হার কমেছে, আমরা সন্তুষ্ট নই, করোনাও নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

এদিকে ৫ থেকে ১১ বছরের শিশুদের (প্রাথমিকের শিক্ষার্থী) পৌরসভা-ইউনিয়ন পর্যায়ে টিকাদান কর্মসূচি আগামী ১১ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে। দেশের ২ কোটি ২৬ লাখ ৩৮ হাজার ৭৩৭ শিশুকে টিকার আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ড. মো. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার।

এমএম

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner