নাটোরঃ হাসপাতালে চাকরি দেয়ার কথা বলে এক গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে জেলার লালপুর উপজেলার ৪নং ওয়ার্ড মেম্বার ও পল্লী চিকিৎসক মোমিনুল ইসলাম মোমিনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আদালতে মামলা করা হয়েছে।
গত ১৯ আক্টোবর সেলিনা বেগম বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনালে এ মামলা করেন।
এর আগে গত ১৭ আক্টোবর লালপুরের বিলমাড়িয়া বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ১৭ আক্টোবর লালপুরের বিলমাড়িয়া বাজারে পল্লী চিকিৎসক ও মেম্বার মোমিনুল ইসলাম মোমিনের দোকানে চিকিৎসা নিতে আসেন। এ সময় উপজেলার মোহরকয়া নতুনপাড়া গ্রামের ওই গৃহবধূকে (২২) ওষুধ খাইয়ে ধর্ষণ করা হয়।
গত ১৯ আক্টোবর ওই গৃহবধূ বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনালে এ মামলা করেন।
বাদী সেলিনা বলেন, গত ১৭ আক্টোবর গোপালপুর বেসরকারি কসমস হাসপাতালে আয়ার চাকরি দেয়ার নামে বিলমাড়িয়া বাজারে অবস্থিত মোমিন মেম্বারের নিজস্ব চেম্বারে আমাকে ডেকে নেন। এ সময় ওষুধ খাইয়ে আমাকে ধর্ষণ করেন তিনি।
এদিকে বিবাদী মোমিন মেম্বার বলেন, বাকিতে ওষুধ বিক্রি না করায় প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য তারা চক্রান্ত করে আমার নামে আদালতে ধর্ষণ মামলা করেছে।
আগামীনিউজ/আশা