1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

বিদেশিরা চায় বাংলাদেশ তাদের কাছে হাত পাতবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশিত: জুন ২৭, ২০২৩, ০৯:৫০ পিএম বিদেশিরা চায় বাংলাদেশ তাদের কাছে হাত পাতবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

সিলেটঃ বিদেশিরা চায় বাংলাদেশ তাদের কাছে হাত পাতবে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন।

তিনি বলেন, বিদেশিরা চায় বাংলাদেশ তাদের কাছে হাত পাতবে, সাহায্য নিবে। ফলে তারা তাদের ইচ্ছেমত দেশটাকে পরিচালিত করতে পারে।

মঙ্গলবার (২৭ জুন) দুপুরে সিলেটের খাদিমনগর ইউনিয়নে দরিদ্র মানুষের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যেসব দেশ উন্নতি করে সেসব দেশকে দাবিয়ে রাখতে কিছু দেশি-বিদেশি শক্তি কাজ করে। জাতিসংঘে শান্তিরক্ষী বাহিনীর যে সকল সদস্যদের নেওয়া হয়, তা অনেক যাচাই-বাছাই করেই নেওয়া হয়। এটা বাংলাদেশ জানে। আমাদের ইতোমধ্যে ১ লক্ষ ৮৬ হাজার শান্তিরক্ষী বাহিনী পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় শান্তিরক্ষায় সাহায্য করেছে।

জাতিসংঘে বাংলাদেশের শান্তিরক্ষী বাহিনীকে নিয়ে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের আহ্বানকে ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ জানিয়ে তিনি বলেন, এখন কিছু কিছু সংস্থা মনগড়া তথ্য দিচ্ছে। উদ্দেশ্য কিন্তু যেটা বলছে সেটা না। উদ্দেশ্য হলো, বাংলাদেশকে দাবায়ে রাখা। তারা চায় জাতিসংঘে বাংলাদেশের শান্তিরক্ষী বাহিনী না গেলে একটা অসন্তোষ দেখা দেবে আর্মিতে। উদ্দেশ্য সেটাই। উদ্দেশ্য কিন্তু মহৎ না। উদ্দেশ্য খুব শয়তানী উদ্দেশ্য। আর ইউএন কখনো কোনো লোককে যাচাই-বাছাই না করে শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োগ দেয় না। এদিক দিয়ে আমরা সবসময়ই সফলকাম হয়েছি।

মোমেন বলেন, আমাদের দেশে যারা অতিরঞ্জিত কাজ করে, সরকার তাদের শাস্তি দেয়। মনে আছে, অনেকে যারা অতিরঞ্জিত কাজ করেছিল, অন্যায় কাজ করেছিল, তাদের শাস্তি হয়েছে। এমনকি তাদের মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে। এমন লোকদের দেয়া হয়েছে, যারা অত্যন্ত শক্তিশালী এবং পারিবারিকভাবে প্রভাবশালী। তবুও সরকার তাদের প্রতিও সহানুভূতি দেখায়নি। সো, আমরা উই স্ট্যান্ড ফর জাস্টিস, উই স্ট্যান্ড ফর ডেমোক্রেসি, উই স্ট্যান্ড ফর ফেয়ার। আর ওগুলো খামোখা, বাতুল কথাবার্তা।

বুইউ

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner