1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

ভাটার মাটি ছড়িয়ে ছিটিয়ে পাকা রাস্তায় কাঁদা

বিল্লাল হোসেন, যশোর জেলা প্রতিনিধি প্রকাশিত: মে ৭, ২০২১, ০৯:৩৭ পিএম ভাটার মাটি ছড়িয়ে ছিটিয়ে পাকা রাস্তায় কাঁদা
ছবি সংগৃহীত

যশোরঃ ছবিটি দেখে যে কেউ মনে করতে পারেন বর্ষার পানিতে মাটির রাস্তায় কর্দমাক্ত অবস্থা। কিন্তু বাস্তবে তা নয়। ইটভাটার মাটি বহন করার ফলে অল্প বর্ষাতেই পাকারাস্তায় এই অবস্থা তৈরি হয়েছে। বর্তমানে এই রাস্তা দিয়ে চলাচলে মানুষের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলায় শংকরপুর ইউনিয়নের বড় পোদাউলিয়া গ্রাম। গত কয়েকমাস ধরে গ্রামের এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন মাটি ব্যবসায়ীদের ১৫/২০টি ট্রাকটর  চলেছে। প্রশাসনের কাছে একাধিবার অভিযোগ করেছে স্থানীয়রা। পুলিশ এসে চাবি নিয়ে গেলে কিছু সময়ের জন্য ট্রাক্টরের চলাচল বন্ধ থাকে। পরে আবার চলে। গত তিন দিন অল্প অল্প করে বছরের প্রথম বৃষ্টিতে জনমনে স্তস্তি ফিরে এলেও চলাচলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে গ্রামাঞ্চলের মানুষ। বড় পোদাউলিয়া টু বাগআঁচড়া সড়ক, বাঁকড়া টু হাড়িখালী, বাঁকড়া টু খোরদো, বাঁকড়া টু কলারোয়া, সাদিপুর টু দিঘড়ী, দিঘড়ী টু ইস্তা, শিত্তরদাহ টু দিঘড়ী সহ ঝিকরগাছার গ্রামাঞ্চলের অধিকাংশ পাকারাস্তার উপরে ব্যাপকভাবে কাঁদা জমেছে।

বাঁকড়া ইউনিয়নের শিমুলিয়া গ্রামের জিএম রিফাত হোসেন জানান, এই ব্যবসায়ী সব সময়ই ছিলো। কখনও এই নেতার হাত দিয়ে কখনও ঐ নেতার। বর্ষায় সময় বাঁকড়া এলাকার মানুষের কষ্টের অন্যতম কারণ, ইটের ভাটা। কিন্তু টাকা দিয়ে তারা সব ঠিক করে নেয়। হাজিরবাগ ইউনিয়নের মাটিকোমরা গ্রামের গোলাম সরোয়ার জানান, বাঁকড়া টু হাড়িখালি রোড তো আর রোড নেই। যে কোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরণের দুর্ঘটনা।

কলেজছাত্র নেওয়াজ আরেফিন রিফাত জানান, দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করা দরকার। মাটি টানা ট্রাক্টরগুলো এভাবে বেপরোয়া চলতে থাকলে এলাকার রাস্তা খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যাবে।

সাদিপুর গ্রামের সাইফুল ইসলাম পিন্টু জানান, ট্রাক্টরে যে পরিমাণ লোড দেয়া হয়, তাতে রাস্তা নষ্ট হতে বেশি সময় লাগবে না। যে কারণে বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনের নজরদারী থাকা উচিত।

আগামীনিউজ/এএস

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner