1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

কোম্পানীগঞ্জে আ.লীগ সভাপতির ওপর ফের হামলা

নোয়াখালী প্রতিনিধি প্রকাশিত: মে ৭, ২০২১, ১১:৫৯ এএম কোম্পানীগঞ্জে আ.লীগ সভাপতির ওপর ফের হামলা

নোয়াখালীঃ নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আ.লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খিজির হায়াত খানের (৭১),ওপর ফের হামলা চালিয়েছে মির্জা কাদেরের অনুসারীরা।

বৃহস্পতিবার (৬ মে) রাত ৮টা ২০মিনিটের দিকে উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার ৭নম্বর ওয়ার্ডের বধূ কেরানীর পোল সংলগ্ন এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। হামলার ঘটনার জের ধরে খিজির হায়াত খানের অনুসারীদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।

খিজির হায়াত খান অভিযোগ করেন, রাত ৮টার দিকে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা যোগে বাড়ি থেকে বসুরহাট বাজারে আসার পথে পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের বদু কেরানীর পোল এলাকায় পৌঁছলে বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার অনুসারী পৌরসভা ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো.রাসেল ও একই ওয়ার্ড ছাত্রলীগ সভাপতি আইনাল মারুফের নেতৃত্বে ৮-১০জন আমার রিকশার গতিরোধ করে। এক পর্যায়ে তারা আমাকে রিকশা থেকে নামিয়ে বেধড়ক মারধর করে। পরে স্থানীয় এলাকাবাসী এগিয়ে আসলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় তিনি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলেও জানান।

এ বিষয়ে জানতে বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা ও তার অনুসারী পৌরসভা ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো.রাসেলের ফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তারা ফোন রিসিভ না করায় তাদের বক্তব্য নেওয়া যায়নি।

কোম্পানীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি জানান, এ বিষয়ে খিজির হায়াত খান মৌখিক ভাবে তার ওপর হামলা বিষয়ে আমাকে অবহিত করেছেন। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আ.লীগের দু’গ্রুপের মধ্যে পাল্টাপাল্টি মামলায় মির্জা অনুসারী কয়েকজনকে আসামি করাকে কেন্দ্র করে রাসেল কাউন্সিলর ও ছাত্রলীগ নেতা মারুফের নেতৃত্বে এ হামলার ঘটনা ঘটে। লিখিত অভিযোগ পেলে পুলিশ আইনানুগ প্রদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

উল্লেখ্য, এর আগে গত (৮ মার্চ) পাঁচটার দিকে বসুরহাটের রূপালী চত্বরে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের পাশে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খিজির হায়াত খানের ওপর আবদুল কাদের মির্জা,তার ভাই সাহাদাত হোসেন ও ছেলে তাশিক মির্জার নেতৃত্বে ওই হামলা চালানোর হয়। হামলার একপর্যায়ে খিজির হায়াতকে ওই কক্ষের ভেতর থেকে টেনেহিঁচড়ে বের করে আনা হয়। তাঁরা এ সময় তাঁকে কিল, ঘুষি ও লাথি মারেন এবং পরনের পাঞ্জাবি ছিঁড়ে ফেলেন। ওই হামলায় খিজির হায়াতের সঙ্গে থাকা সাত-আটজন আহত হয়েছেন। তখন তিনি এ ঘটনায় কোম্পানীগঞ্জ থানায় মামলা করতে চাইলেও কাদের মির্জাকে প্রধান আসামি করায় মামলা নেয়নি পুলিশ। পরে এ ঘটনায় তিনি আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন।

আগামীনিউজ/জনী

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner