1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

টেলিস্কোপের গায়ে খোদাই করে লেখা—‘ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি’

জেলা প্রতিনিধি, রংপুর প্রকাশিত: এপ্রিল ১, ২০২৩, ০৬:৪২ পিএম টেলিস্কোপের গায়ে খোদাই করে লেখা—‘ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি’

রংপুরঃ রংপুরে ‘ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি’ খোদাই করা একটি টেলিস্কোপ বিক্রির সময় ছয়জনকে আটক করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ ঘটনায় ছয়জনকে আটক করা হলেও মামলায় তিনজনকে আসামি করা হয়েছে। বাকি তিনজনকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। 

শনিবার দুপুরে মামলায় গ্রেফতার তিন আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। 

এর আগে শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে রংপুর মহানগরীর গোল্ডেন টাওয়ার আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে টেলিস্কোপটিসহ ওই ছয়জনকে আটক করা হয়। 

আটকরা হলেন—ঢাকার দেওয়ান খোরশেদের ছেলে দিওয়ান রবিউল সালাম (৪৯), নুরুল ইসলামের ছেলে মিজানুর রহমান (৪৮), পাবনা জেলার জালাল উদ্দিনের ছেলে শামসুল আলম (৫৯), আব্দুল কাদের মিয়ার ছেলে আব্দুর রাজ্জাক (৫৬), পঞ্চগড় জেলার আব্দুর করিমের ছেলে জাহিদুল ইসলাম (৪৮) ও রুস্তম আলীর ছেলে শাহ আলম (৪৫)। 

শনিবার এ ঘটনায় মামলা হলে আটক ছয়জনের মধ্যে তিনজনকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। অন্য তিনজনকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। আসামিরা হলেন, আবদুর রাজ্জাক, জাহিদুল ইসলাম ও শাহ আলম। মামলার বাদী ঢাকার মিরপুরের বাসিন্দা মিজানুর রহমান। 

উদ্ধার হওয়া টেলিস্কোপটির গায়ে খোদাই করে লেখা আছে ‘ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি’। এর নিচে লেখা—১৮১৮, এর নিচে বন্ধনীর ভেতরে লেখা আছে—ট্র্যাকার টেলিস্কোপ। 

পুলিশ জানায়, কয়েকজন প্রতারক পুরোনো টেলিস্কোপটি বিক্রির জন্য গোল্ডেন টাওয়ার হোটেলে অবস্থান করছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গোয়েন্দা পুলিশ সেখানে অভিযান চালিয়ে টেলিস্কোপটিসহ ছয়জনকে আটক করে। 

রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা বিভাগ) কাজী মুত্তাকী ইবনু মিনান বলেন, এ ধরনের টেলিস্কোপ বিভিন্ন বিদেশি জাহাজে শোপিচ হিসেবে দেখা যায়। সম্ভবত সেটি চুরি করে এনে মূল্যবান ধাতব বস্তু হিসেবে বিক্রির প্রক্রিয়া চলছিল। প্রথমে আটক ছয়জনের মধ্যে তিনজন এই প্রতারণার ফাঁদে পড়েছিলেন। পরে বাকি ওই তিনজনকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। 

ভুক্তভোগী তিনজনের মধ্যে মিজানুর রহমান বাদী হয়ে প্রতারণা অভিযোগে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেছেন। ওই মামলায় গ্রেফতার তিন আসামিকে শনিবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

এসএস

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner