1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

ইবিতে ছাত্রী নির্যাতন, কর্তৃপক্ষের গাফলতিতে আটকে আছে সিদ্ধান্ত

ইবি প্রতিনিধি প্রকাশিত: মার্চ ২৭, ২০২৩, ০৭:০২ পিএম ইবিতে ছাত্রী নির্যাতন, কর্তৃপক্ষের গাফলতিতে আটকে আছে সিদ্ধান্ত

সম্প্রতি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলে নবীন ছাত্রী ফুলপরি খাতুনকে নির্যাতনের ঘটনায় জড়িতদের বিষয়ে এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি। তদন্তে নির্যাতনের সত্যতা পেয়ে উচ্চ আদালতের নির্দেশে অভিযুক্তদের সাময়িক বহিষ্কার করে তাদের কেনো স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে না তার কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। কারণ দর্শানোর সময় শেষ হওয়ার দুই সপ্তাহ পেরুলেও কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি কর্তৃপক্ষ।

জানা যায়, তদন্তে নির্যাতনের সত্যতা পেলে উচ্চ আদালতের নির্দেশে অভিযুক্তদের সাময়িক বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে তাদের কেন স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে না জানতে চেয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করা হয়। অভিযুক্তদের ১৫ মার্চের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়। এতে তাবাসসুম ও মোয়াবিয়া জবাব দিলেও বাকি তিনজন জবাব না দিয়ে পক্ষান্তরে সময় বাড়ানোর আবেদন করে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও আইন প্রশাসকের গাফিলতির কারণে তিন অভিযুক্ত এখনো জবাব দেয়নি। এতে আটকে আছে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের প্রক্রিয়া।

রেজিস্ট্রার দফতরের উপ-রেজিস্ট্রার সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ মার্চ অভিযুক্তদের স্থানীয় বহিষ্কারের বিষয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ ও সময় বাড়ানোর আবেদন সংক্রান্ত ফাইল রেজিস্ট্রার দপ্তরে জমা দেওয়া হয়। পরের দিন রেজিস্ট্রারের এন্ট্রি করা ফাইলটি আইন প্রশাসক দপ্তর পাঠানো হয়।

এদিকে সম্প্রতি দফতর প্রধানরা ফাইল সম্পর্কে সঠিক তথ্য না জানার বিষয় নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এতে ফাইলের বিষয়ে দপ্তরপ্রধানরা একে অন্যের উপর দায় চাপানোর বিষয়ে উঠে আসে।

এ বিষয়ে রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ এম আলী হাসান বলেন, ফাইলটি আইন প্রশাসক দপ্তরে সময়মত পাঠানো হয়েছে। ফাইলটি ওখানে আটকে আছে। আইন প্রশাসক বাহিরে আছে। আগামীকাল তিনি আসবেন। আসলে ভিসি স্যারের সাথে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

ফাইলের বিষয়ে আইন প্রশাসক অধ্যাপক ড. আনিচুর রহমান বলেন, আমি ঢাকায় আছি। তবে ফাইলটি দেখেছি। আরও ভালোভাবে দেখে মতামত দিবো।

দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলে গত ১১ ও ১২ই ফেব্রুয়ারি দুই দফায় ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী ফুলপরীকে রাতভর র‌্যাগিং, শারীরিকভাবে নির্যাতন ও বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণ করার অভিযোগ উঠে। এতে শাখা ছাত্রলীগ সহ-সভাপতি সানজিদা চৌধুরী অন্তরা, তাবাসসুম ইসলাম, ইশরাত জাহান মীম, হালিমা আক্তার উর্মি ও  মুয়াবিয়া জাহানসহ কয়েকজন জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর।

এসএস

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner