(১) স্বাস্থ্য অভ্যাস:
১. সূর্যোদয়ের পূর্বে শয্যা ত্যাগ করে মুখ ধুয়েই এক বা দুই গ্লাস নিরাপদ পানি পান করলে সহজে পেটে কোন রোগ হয় না ।
২. খালি পেটে চা খাওয়া স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর।
৩. সকালের বিশুদ্ধ অক্সিজেনযুক্ত বায়ু ও মিষ্টিরৌদ্র শরীরের জন্য উপকারী, তাই সকালে খোলা জায়গায় পায়চারী করা উচিত ।
৪. অতিরিক্ত পরিশ্রমের পর তৎক্ষণাৎ খাওয়া এবং বিশ্রাম নেয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
৫. সকালে খাদ্য, বিশেষ মিষ্টি জাতীয় দ্রব্য বা দুধ খেয়ে মুখ ধোয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ।
৬, নাক দিয়ে মাঝে মধ্যে পানি টানলে মাথা ধরা এবং সর্দি কাশি সহজে হয় না।
৭. সকাল বেলা, গোসলের সময়, সন্ধ্যার সময় বা বাইরে থেকে এসে মুখে পানি দিয়ে চোখে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দেয়া এবং হাত, কপাল, ঘাড় ও গলা ধোয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী।
৮. সামান্য অসুখ হলেই ঔষধ না খাওয়া উচিত।
৯. ধুমপান ও মাদক দ্রব্য সেবন স্বাস্থ্য ও জীবনের জন্য মারাত্বক ক্ষতিকর।
১০. নিয়ম করে কালোমেঘ ভিজানো পানি ও নিম পাতার রস খাবেন। এতে রক্ত পরিস্কার ও শুদ্ধ থাকবে ।
১১. ত্বক ও চুলের জৌলুস বজায় রাখতে প্রতিদিন অন্যান্য খাবারের সঙ্গে প্রেটিন যুক্ত খাবারও খাবেন। দুধ, মাছ, মাংস, ডিম,ছানা, চিনাবাদাম, ডাল এবং ছোলা বা বুট আমিষ বা প্রোটিন জাতীয় খাদ্য।
১২. বৈদ্যুতিক পাখার বাতাসে ও আলোয় এবং শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থায় ঘুমানো স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর ।
১৩. চেঁচিয়ে কথা বলা এবং উগ্রতা স্বাস্থ্যের জন্যে ক্ষতিকর।
১৪. শীতকালে গরম জিনিস এবং গরম কালে ঠাণ্ডা জিনিস খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী।
১৫. খুব ক্ষুধা পেলে তবেই খাওয়া উচিত ।
১৬, ক্ষুধা না লাগা পর্যন্ত না খাওয়া, তৃষ্ণা না লাগা পর্যন্ত পানি পান না করা এবং তীব্র সহবাসের আঁকাঙ্খা না হওয়া পর্যন্ত সহবাস স্বাস্থ্যের জন্য খুবিই উপকারী।
১৭. শরীর গঠনের জন্য সকল প্রকার উপাদান দুধে বিদ্যমান।
১৮. নিয়মিত চুল ছাঁটুন, বগল ও নাভীর নিন্মেপশম ও হাত পায়ের নখ কাটুন।
১৯. বাড়ির দক্ষিণ দিকে নিমগাছ লাগান। নিমের বাতাস স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
২০. তৃষ্ণা লাগা অবস্থায় কোন কোন ড্রিংকস (পেপসি, সেভেন আপ, কোকাকোলা বা অন্য যে কোন কৃত্রিম পানীয় পরিহার করুণ)।
আগামী নিউজ/নাঈম