1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

উন্নয়ন না দেখাদের চোখের ডাক্তার দেখাতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

আগামী নিউজ ডেস্ক প্রকাশিত: নভেম্বর ২৬, ২০২২, ১২:৪১ পিএম উন্নয়ন না দেখাদের চোখের ডাক্তার দেখাতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

ঢাকাঃ যারা উন্নয়ন দেখে না, তাদের চোখের ডাক্তার দেখানোর পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, যারা বাংলাদেশের উন্নয়ন চোখে দেখে না, হয় তাদের চোখ নষ্ট, তারা চাইলে ডাক্তার দেখাতে পারে। আমরা একটা আধুনিক চক্ষু ইনস্টিটিউট করে দিয়েছি। আর চোখ থেকেও অন্ধ হলে তো কিছু করার নেই।

শনিবার (২৬ নভেম্বর) ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত বঙ্গবন্ধু টানেলের ১ম টিউবের পূর্তকাজের সমাপ্তি উদযাপন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি মনে করি আমাদের বিরোধীরা চোখ থাকতে অন্ধ। তারা অস্ত্র চোরাচালান, অর্থ চোরাচালান এগুলো করতে পারবে। মানুষের কল্যাণে কাজ করেনি, ভবিষ্যতে করতে পারবে না। এটা হলো বাস্তবতা।

চট্টগ্রামে স্থাপিত টানেলের বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, নদীর তলদেশ থেকে টানেল বিদেশে দেখেছি। তবে দক্ষিণ এশিয়ায় এটাই প্রথম।

শেখ হাসিনা বলেন, মনটাই পড়ে আছে চট্টগ্রামে। যদি নিজে গিয়ে টানেলের টিউবটা দেখে আসতে পারতাম, খুশি হতাম। তবে আল্লাহ সুস্থ রাখলে আসবো।

তিনি বলেন, আব্বা (বঙ্গবন্ধু) জীবিত থাকতে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার নিয়ে যেতেন। জীবনে অনেকবার চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে গিয়েছি। যার কারণে চট্টগ্রামের প্রতি আলাদা একটা টান আছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে বাংলাদেশকে বিশ্বে উন্নয়নের বিস্ময় হিসেবে গ্রহণ করে। অথচ আমাদের আগে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা এ দেশের উন্নয়ন চায়নি। যার ফলে দেশটা এগোতে পারেনি। গত ১৪ বছরে এ দেশকে আমরা জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তোলার কাজটিই করেছি।

তিনি বলেন, আমরা যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নতি করেছি। এতে অনেক উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার করেছি। কিছুদিন আগে পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেছি, নিজস্ব অর্থায়নে আমরা যে পারি তা দেখিয়ে দিয়েছি। কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণ করেছি। এটা চট্টগ্রামের মেয়র মহিউদ্দিন সাহেবেরও দাবি ছিল।

টানেল নির্মাণের ঋণ প্রস্তাব প্রথমদিকে চীন নিতে চায়নি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, চীন সফরে আমি খেতে খেতে চীনের প্রধানমন্ত্রীকে এই প্রস্তাবটা ফের দেই। তিনি খাওয়ার টেবিলেই রাজি হয়ে যান। আমাদের টিমের সদস্যরা খাবার না খেয়েই বের হয়ে গিয়ে (প্রস্তাব) রেডি করে। পরে এটির চুক্তি স্বাক্ষর হয়। আমি তাদের কাছেও কৃতজ্ঞ।

অনুষ্ঠানে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং, মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম, সেতু সচিব মঞ্জুর হোসেন বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস।

বুইউ

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner