1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

কুবিতে সাহিত্যে পঠন,শিক্ষকতা এবং গবেষণা বিষয়ক শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি, কুবি প্রকাশিত: নভেম্বর ২২, ২০২২, ০৮:৪১ পিএম কুবিতে সাহিত্যে পঠন,শিক্ষকতা এবং গবেষণা বিষয়ক শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি)কলা ও মানবিক অনুষদের উদ্যোগে দ্বিতীয় বারের মতো বার্ষিক সেমিনার-২০২২ অনুষ্ঠিত হয়েছে।সেমিনারের বিষয়বস্তু  ছিলো সাহিত্যে পঠন,শিক্ষকতা এবং গবেষণা।মঙ্গলবার (২২নভেম্বর) সকাল সাড়ে দশটায় বিজ্ঞান অনুষদের কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত হয়।

কলা ও মানবিক অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড.মোহাম্মদ  গোলাম মাওলার সভাপতিত্বে এবং বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড.মোহা.মোকাদ্দেস-উল-ইসলাম ও ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শারমিন সুলতানার সঞ্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড.এ এফ এম আবদুল মঈন। কী-নোট স্পীকার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড.সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম।এছাড়াও উপস্হিত ছিলেন বাংলা ও ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।

দুইটি অধিবেশনে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম অধিবেশনে ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহা. হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রবন্ধ পাঠ করেন প্রাবন্ধিক ও ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক কাজী ফাখেরা নওশীন। দ্বিতীয় অধিবেশনে বাংলা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড.  জি এম মনিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে প্রবন্ধ পাঠ করেন প্রাবন্ধিক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ গোলাম মাওলা।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, রিডিং এর মাধ্যমে আমরা জ্ঞান আহরণ করি, জ্ঞান বিনিময় করি এবং নতুন নতুন বিষয় আবিষ্কার করি।এজন্য গবেষণা করতে হবে।কেননা গবেষণা ছাড়া ভালো শিক্ষক হওয়া যায় না। এই ধরনের কর্মশালার মাধ্যমে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের সুদক্ষ হিসেবে গড়ে তুলবে।

কী-নোট স্পীকার অধ্যাপক ড.সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, কলা ও মানবিকের ছাত্র হিসেবে আমাদের মানব মনের প্রকৃতি নিয়ে কাজ করতে হবে।বাংলা এবং ইংরেজি সাহিত্য একে অপরের পরিপূরক।তত্ত্ব কখনো সাহিত্যকে ছাপিয়ে যায় না।এজন্য মনের রসায়নের জন্য সাহিত্য পড়তে হবে।কেননা সাহিত্য পরিবর্তন ঘটায় ন্যায়ের পক্ষে  ও অরাজকতার বিপক্ষে এবং স্হিতি ঘটায় মনের,স্পর্শ করে জীবনকে।এছাড়াও তিনি প্রাবন্ধিকগনের প্রবন্ধে উদ্ভুত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।

ড.মোহা.হাবিবুর রহমান বলেন,সাহিত্য আমাদের জীবনকে প্রতিফলিত করার পাশাপাশি জীবনকে সৃষ্টি করে। সাহিত্যের উদ্দেশ্যেই হল মানবতাকে উন্নীত করা। সাহিত্য পড়ার ফলে শব্দ, যৌক্তিক চিন্তাভাবনা বৃদ্ধি ও সৃষ্টি করতে পারি।সাহিত্য পড়ার ফলে  ইতিহাস, ভৌগোলিক, দর্শন সামাজিকতা ও আইনসহ বিভিন্ন বিষয় জানার পাশাপাশি আমাদের অন্তঃদৃষ্টি বৃদ্ধি করতে পারি।
অধ্যাপক ড. জি এম মনিরুজ্জামান বলেন, সাহিত্য আমাদের অসাম্প্রদায়িকতা শিখায়, সাহিত্য সংস্কৃতির চর্চার ফলে প্রতিটি মানুষ উপকৃত হবে।সাহিত্য মানুষের কথা বলে,জীবনের কথা বলে,নতুন নলেজ প্রদান করে।

এসএস

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner